সা’ইফ সজল
গভীর নিদ্রাহীন রাতে একাকিত্বর বাক্যজালে আকড়ে পড়েছে ;
ট্রাফিকের উচ্চস্বরে কেঁদে উঠা ঘুমের বালিশ
ডাকছে এক নারী, তার নারীত্ব।
বিলীনতায় পরিত্যক্ত শীতের প্লাটফর্মে জমে যাচ্ছে
অগনিত সূর্যের রশ্মি, চাঁদের বামপন্থীয় আলো।
আমি,
সেই নারীকে খুঁজতে খুঁজতে পাহাড়ের গাঁয় ঘন তরলতায় হারিয়ে ফেলেছি স্বত্তার আগুন।
প্লাবনের ঝর্ণায় মুছে ফেলেছি দৈন্যতার ক্লান্তিময় উপস্থিতি।
উঠনের শুকনো ধান খেকো কবুতরগুলোকে উঠিয়ে
দিয়েছি বৈচিত্যের নিবিড় আশ্রমে।
সেওলা ভরা প্রানহীনা নদীর নাব্য - আকাঙ্খা অপেক্ষায়,
ডাকছে তাকে।
বকের শুভ্র পালক ঝাপটে কোথায় হারিয়ে সে?
আঁচলে কেনই বা গেঁথে রেখেছে
প্রেমচোরা মেঘের সঙ্গে মেঘের আলীঙ্গন।
রাতে ঘরে ফেরা শালিকের অস্পষ্ট দিকে চেখের নির্মম মায়ায়, সে আছে।
বুকের খুনের তীব্র চিৎকার, প্রমিত ছন্দে হাত বাড়ানো একাকিত্বে লুটিয়ে পড়েছে শরীর।
খুনভেজা কালো জমাটবদ্ধ সকালে
হারানো সেই নারীর স্মৃতির তীক্ষ্ণ বল্লমে।
চৌচির হই একবার, দু'বার, হাজারবার।
আর হাতের চামড়ায় ডুকে পড়ছে কনকনে শীত।
ট্রাফিকের উচ্চস্বরে কেঁদে উঠা ঘুমের বালিশ
ডাকছে এক নারী, তার নারীত্ব।
বিলীনতায় পরিত্যক্ত শীতের প্লাটফর্মে জমে যাচ্ছে
অগনিত সূর্যের রশ্মি, চাঁদের বামপন্থীয় আলো।
আমি,
সেই নারীকে খুঁজতে খুঁজতে পাহাড়ের গাঁয় ঘন তরলতায় হারিয়ে ফেলেছি স্বত্তার আগুন।
প্লাবনের ঝর্ণায় মুছে ফেলেছি দৈন্যতার ক্লান্তিময় উপস্থিতি।
উঠনের শুকনো ধান খেকো কবুতরগুলোকে উঠিয়ে
দিয়েছি বৈচিত্যের নিবিড় আশ্রমে।
সেওলা ভরা প্রানহীনা নদীর নাব্য - আকাঙ্খা অপেক্ষায়,
ডাকছে তাকে।
বকের শুভ্র পালক ঝাপটে কোথায় হারিয়ে সে?
আঁচলে কেনই বা গেঁথে রেখেছে
প্রেমচোরা মেঘের সঙ্গে মেঘের আলীঙ্গন।
রাতে ঘরে ফেরা শালিকের অস্পষ্ট দিকে চেখের নির্মম মায়ায়, সে আছে।
বুকের খুনের তীব্র চিৎকার, প্রমিত ছন্দে হাত বাড়ানো একাকিত্বে লুটিয়ে পড়েছে শরীর।
খুনভেজা কালো জমাটবদ্ধ সকালে
হারানো সেই নারীর স্মৃতির তীক্ষ্ণ বল্লমে।
চৌচির হই একবার, দু'বার, হাজারবার।
আর হাতের চামড়ায় ডুকে পড়ছে কনকনে শীত।